ABOUT পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

About পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

About পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

Blog Article

ক. কোকোডাস্ট বা নারিকেলের ছোবড়ার গুঁড়া - ২৫%

শ্বাস-নিশ্বাস কার্যক্রম সঠিকভাবে করার জন্য হাঁপানি সহ সর্দি কাঁশি ইত্যাদি বিরাট বাধা। সর্দি কাশি দূর করতে আমরা এমনিতে নানা রকম ঔষধ সেবন করে থাকি। এছাড়াও জম্মগতভাবে যাদের হাঁপানি রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে উক্ত অসুখগুলো শ্বাস প্রশ্বাসকে প্রভাবিত করে থাকে। হাঁপানি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং শ্বাস-প্রশ্বাস ঠিক মতো করতে ড্রাগন ফলে থাকা খনিজ পদার্থ এবং ভিটামিনগুলো বেশ কার্যকারী। তাই শ্বাস-কষ্ট কিছুটা লাঘব করতে ড্রাগন ফল খাওয়া যেতে পারে।

অসময়ে ফল উৎপাদনের কলাকৌশল বাউ জার্মপ্লাজম সেন্টারে পরীক্ষামূলক চাষে দেখা গেছে, ফল আসা শুরু হয় জুন মাসে এবং নভেম্বর মাস পর্যন্ত সংগ্রহ করা যায়। শীতকালে দিবসের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে প্রতি চারটি গাছের জন্য একটি করে ৬০-১০০ ওয়াটের বাল্ব সন্ধ্যা থেকে ৫-৬ ঘণ্টা জ্বালিয়ে রেখে ফল আনা হচ্ছে এবং চাহিদা মোতাবেক সময়ে ফল নেওয়া যায়।

কম রক্ষণাবেক্ষণ: মানিপ্ল্যান্ট গাছগুলি তুলনামূলকভাবে কম রক্ষণাবেক্ষনের প্রয়োজন হয় এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে জন্মাতে পারে।

Your browser isn’t supported any more. Update it to get the ideal YouTube encounter and our most up-to-date options. Find out more

সারা বছর টবে গোলাপ গাছের যত্ন কি ভাবে করবেন

প্রত্যেকবার জল দেওয়ার পরে গাছের উপরের মাটি ঝরঝরে করে নিয়ে পরবর্তী সময়ে জল দিতে হবে।

ড্রাগন ফলে রয়েছে ফেনোলিক নামক অ্যাসিড এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এগুলো শরীরে ক্ষতিকর ক্যান্সার কোষগুলোকে ধ্বংস করে ফেলে। এই ফলে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ কিছু খনিজ পদার্থ এবং কিছু বিশেষ উপাদান যা আমাদের শরীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন জাতীয় পদার্থগুলো বের করে দেয়। এতে করে মানব শরীরের ক্যান্সার নামক রোগ জন্মাতে পারে না এবং উল্লেখিত এসিড ক্যান্সার কোষগুলোকে নিঃশ্বেষ করে দেয়।

প্রতিটি গোলাপ গাছে জন্য প্রায় এক ধরনের মাটি তৈরির প্রয়োজন হয়। ছাদ বাগানের ক্ষেত্রে অবশ্যই মাটি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। মনে রাখবেন গোলাপ গাছে জন্য দোঁয়াশ অথবা বেলে দোঁয়াশ মাটি একদম উপযুক্ত,এতে করে মাটির শিকড় আঁটসাঁট হয়ে থাকবে না। মাটির গঠন এবং উর্বরতা উন্নত করার জন্য মাটির সাথে জৈব সার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। মাটি তৈরীর জন্য টবের মাটিকে তিন ভাগে ভাগ করতে হবে। ৩০% মাটি, ৩০% গোবর সার,৩০% ভার্মিকম্পোস্ট এবং ১০% হাঁড়েরগুড়ো,শিংকুঁচি এবং একমুঠো নিমখাল দিতে হবে। গোবর সারের পরিবর্তে কাঠের চাই, কাঠের গুঁড়ো,ধানের চিটা অথবা কোকোপিট দেওয়া যাবে। মাটির ওজন হালকা রাখতে হবে,এতে করে টব ভারওয়েট হবে না এবং টবের জল নিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্ন্যতি হবে। মাটি ঝুরঝুরে হলে গাছের শিকড় খুব সহজেই বৃদ্ধি পাবে।

হলুদ পাতা : ম্যাগনেসিয়ামের এর অভাবে মানি প্ল্যান্ট গাছের পাতায় হালকা হলুদ, পাতায় গাড় দাগ সৃষ্টি হয়।

আজহার কমফোর্ট কমপ্লেক্স (৫ম তলা), গ-১৩০/এ প্রগতি সরণি, মধ্যবাড্ডা, ঢাকা-১২১২

We use cookies on our Internet site to provide you with the most related experience. By continuing to employ the location, you agree get more info to the usage of cookies.

অঙ্গজ পদ্ধতি বা বীজের মাধ্যমে ড্রাগন ফলের বংশবিস্তার হয়ে থাকলেও মাতৃ গুনাগুণ বজাই রাখার জন্য অঙ্গজ পদ্ধতিতে অর্থাৎ কাটিং এর মাধ্যমে বংশ বিস্তার করাই ভালো। কাটিং এর সফলতার হার প্রায় শতভাগ এবং তাড়াতাড়ি ধরে। কাটিং থেকে উৎপাদিত একটি গাছে ফল ধরতে ১২-১৮ মাস সময় লাগে। সাধারণত বয়স্ক এবং শক্ত শাখা ১ থেকে ১.

চারা বসানোর দ্বিতীয় বছর থেকেই ফলন শুরু হলেও পাঁচ বছর পর থেকে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু হয়। একবার রোপণের পর অন্তত কুড়ি বছর ধরে পর্যায়ক্রমে এর ফল সংগ্রহ করা হয়।

Report this page